২০২৪ শিক্ষাবর্ষ থেকে ‘সেকেন্ডারি এডুকেশন সেক্টর ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রামের (সেসিপ)’ আওতায় দেশের ৬৪০টি নির্বাচিত সাধারণ শিক্ষা ও মাদ্রাসা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভোকেশনাল কোর্স চালু করা হয়। এরমধ্যে ৫৯৮টি সাধারণ শিক্ষা ধারার বিদ্যালয় এবং ৯২টি মাদ্রাসার নবম শ্রেণিতে নির্ধারিত দুটি ট্রেড পড়ানো শুরু হয়েছে।
২০২৪ খ্রিষ্টাব্দের ১ম ও ২য় শ্রেণি ও ৬ষ্ঠ ও ৭ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মাধ্যমে শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন শুরু হবে। ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দের ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণি এবং ৮ম ও ৯ম শ্রেণি এ শিক্ষাক্রমের আওতায় আসবে। এ শিক্ষাক্রমের আওতায় ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে সব শিক্ষার্থীকে নিয়ে আসা হবে।
২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ থেকে মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের বিভাগ বিভাজন উঠে যাচ্ছে। ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দে ৯ম শ্রেণির ও ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দে দশম শ্রেণির বিভাগ বিভাজন উঠছে। আর ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নতুন কারিকুলামে অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে। তাহলে সে বছর থেকে প্রচলিত জেএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠানের সযোগ থাকছে না।
পরিমার্জিত শিক্ষাক্রমের খসড়ায় ২০২৪ অনুমোদন ।
প্রাথমিক সমাপনী ২০২৫
-১ম ও ২য় ও ৩য় শ্রেণিতে ২০২৪ পরীক্ষা থাকবে না
-১ম থেকে ৩য় শ্রেণি ছাড়া সব ক্লাসের শেষেই মূল্যায়ন হবে ক্লাসে উপর ভিত্তি করে
-২০২৪ সাল থেকে পিইসি পরীক্ষা থাকবে না।
-নতুন শিক্ষাক্রমে ক্লাস থ্রি পর্যন্ত কোনো শ্রেণিতে পরীক্ষা থাকবে না
মাধ্যমিকে বিভাগ বিভাজন ও জেএসসি ২০২৪,
-নবম-দশম শ্রেণিতে বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্যের মতো বিভাজন থাকবে না
-শুধু দশম শ্রেণিতে একটি পরীক্ষা হবে
-২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ৮ম ও ৯ম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা নতুন শিক্ষাক্রমের আওতায় আসবে
-২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জেএসসি পরীক্ষাও থাকবে না
উচ্চ মাধ্যমিকে বিভাগ বিভাজ ২০২৪,
-উচ্চমাধ্যমিক পর্যয়ে একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে একটি পরীক্ষা হবে।
-একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির ফল নিয়ে উচ্চমাধ্যমিকের চূড়ান্ত ফল নির্ধারণ হবে।
২০২৪ সাল থেকে মাধ্যমিকের সব শ্রেণিতে কারিগরি বাধ্যতামূলক
-২০২৪ সালে ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে মাধ্যমিকের সব ক্লাসে কারিগরি শিক্ষা বাধ্যতামূলক করা হবে।